YouTube Community Guidelines কি
YouTube Community Guideline খুবই বড় একটা বিষয়। আমার চ্যানেলে কোন কপিরাইট ভিডিও ছিল না কিন্তু তারপরেও আমার চ্যানেলে কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক এসেছে বা কমিউনিটি গাইডলাইন ইস্যুতে আমার চ্যানেলে সাসপেন্ড হয়েছে এই প্রশ্নটা আমার না। অনেকেই এই প্রশ্নটা করে থাকেন বা অনেকেই এই উত্তরটা জানেন না। আজ আলোচনা করব কমিউনিটি গাইডলাইক কি এবং কেন কমিউনিটি গাইডলাইনের কারণে চ্যানেল সাসপেন্ড হয়।
কমিউনিটি গাইডলাইন কি?
আমাদের ফেসবুকে একটা গ্রুপ আছে যে গুরুপে ৮০ হাজার মেম্বার আছে। এই ৮০ হাজার মেম্বার নিয়ে আমাদের একটা কমিউনিটি। কিন্তু আমাদের এই গ্রুপের কিছু নিয়ম নীতি আছে। যারা এই নিয়ম নীতি না মানে তাদের আমরা অনেক সময় ম্যাসেজ দিয়ে সতর্ক করি, আর অনেক সময় বিনা নোটিসে আমরা কিছু মেম্বারকে ব্যান করি, আবার কেউ যদি বার বার রুলস বাইলেশন করে তাহলে আমারা তাকে সারা জীবনের জন্য গ্রুপ থেকে সাসপেন্ড করি। এতক্ষন আমি কোন গ্ররুপের নিয়ম বুঝাইনি বা গ্রুপের প্রচারও করিনি। শুধু বুঝানোর জন্য এই উদাহরনটা দিয়েছি। কারন ইউটিউব ও একটা কমিউনিটি। যেখানে রয়েছে ইউটিউব পাটনার যারা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে এবং আর্ন করে, কিছু এডভার্টাইজার আছে যারা ইউটিউবে তাদের কোম্পানীর প্রচারের জন্য এড দিয়ে থাকে এবং ভিউয়ার আছে যারা বিনোদনের জন্য বা জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষা মূলক ভিডিও ইউটিউবে দেখে থাকে। এবং এই ৩ ক্যাটাগরির মেম্বার নিয়ে ইউটিউব একটি কমিউনিটি। আর এই ইউটিউরে এই কমিউনিটির জন্য ও কিছু নিয়ম নীতি আছে যে নিয়ম না মানলে কোন কোন সময় তারা স্ট্রাইক দিয়ে সতর্ক করে আবার কোন সময় বিনা নোটিসে চ্যানেল সাসপেন্ড করে দেয় আবার অনেক সময় সারা জীবনের জন্য সাসপেন্ড করে দেয়। ইউটিউব কোন কাজই বিনা কারণে করে না। আমরা অনেকেই ভেবে আমার চ্যানেলে কোন কপি রাইট স্ট্রাইক ছিল না কিন্তু তাও চ্যানেল সাসপেন্ড করে দিয়েছে। তারও হয় একটি কারন থাকে। আর যদি আপনার চ্যানেল বিনা কারনে সাসপেন্ড করে দেয় তাহলে আপিল করার পর দেখবেন আপনার কাছে বলেছে আপনার চ্যানেল সাসপেন্ড হয়েছিল তা ছিল ইরর। তবে এর সংখ্যা খুবই কম।
YouTube Community Guidelines কি |
কমিউনিটি গাইডলাইন কি?
আমাদের ফেসবুকে একটা গ্রুপ আছে যে গুরুপে ৮০ হাজার মেম্বার আছে। এই ৮০ হাজার মেম্বার নিয়ে আমাদের একটা কমিউনিটি। কিন্তু আমাদের এই গ্রুপের কিছু নিয়ম নীতি আছে। যারা এই নিয়ম নীতি না মানে তাদের আমরা অনেক সময় ম্যাসেজ দিয়ে সতর্ক করি, আর অনেক সময় বিনা নোটিসে আমরা কিছু মেম্বারকে ব্যান করি, আবার কেউ যদি বার বার রুলস বাইলেশন করে তাহলে আমারা তাকে সারা জীবনের জন্য গ্রুপ থেকে সাসপেন্ড করি। এতক্ষন আমি কোন গ্ররুপের নিয়ম বুঝাইনি বা গ্রুপের প্রচারও করিনি। শুধু বুঝানোর জন্য এই উদাহরনটা দিয়েছি। কারন ইউটিউব ও একটা কমিউনিটি। যেখানে রয়েছে ইউটিউব পাটনার যারা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে এবং আর্ন করে, কিছু এডভার্টাইজার আছে যারা ইউটিউবে তাদের কোম্পানীর প্রচারের জন্য এড দিয়ে থাকে এবং ভিউয়ার আছে যারা বিনোদনের জন্য বা জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষা মূলক ভিডিও ইউটিউবে দেখে থাকে। এবং এই ৩ ক্যাটাগরির মেম্বার নিয়ে ইউটিউব একটি কমিউনিটি। আর এই ইউটিউরে এই কমিউনিটির জন্য ও কিছু নিয়ম নীতি আছে যে নিয়ম না মানলে কোন কোন সময় তারা স্ট্রাইক দিয়ে সতর্ক করে আবার কোন সময় বিনা নোটিসে চ্যানেল সাসপেন্ড করে দেয় আবার অনেক সময় সারা জীবনের জন্য সাসপেন্ড করে দেয়। ইউটিউব কোন কাজই বিনা কারণে করে না। আমরা অনেকেই ভেবে আমার চ্যানেলে কোন কপি রাইট স্ট্রাইক ছিল না কিন্তু তাও চ্যানেল সাসপেন্ড করে দিয়েছে। তারও হয় একটি কারন থাকে। আর যদি আপনার চ্যানেল বিনা কারনে সাসপেন্ড করে দেয় তাহলে আপিল করার পর দেখবেন আপনার কাছে বলেছে আপনার চ্যানেল সাসপেন্ড হয়েছিল তা ছিল ইরর। তবে এর সংখ্যা খুবই কম।
এবার আমরা দেখব কি কি কারনে অর্থ্যাত কোন কোন নিয়ম অমান্য করলে ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক দিয়ে থাকে বা চ্যানেল সাসপেন্ড করে থাকে।
ইউটিউবে ৭ টি কারনে কমিউনিটি গাইডলাইন স্ট্রাইক বা চ্যানেল সাসপেন্ড করে থাকে
- Nudity or sexual content
- Harmful or dangerous content
- Violent or graphic content
- Copyright
- Hateful content
- Threats
- Spam, misleading metadata, and scams
Nudity or sexual content
ইউটিউবে পর্নোগ্রাফি এবং সেস্কুয়াল কনটেন্ট কখনও অনুমোদন করে না। এই ধরনের কন্টেন্ট আপলোড করলে আপনার ভিডিওটি সরিয়ে ফেলবে বা আপনাকে কমিউনিটি গাইডলাইট স্ট্রাইক দিবে। তবে অনেকেই চিন্তা করতে পারেন এই সব ভিডিওত আছে। তারা কিভাবে আপলোড করে। ইউটিউব রুলস অনুযায়ী শিক্ষামূলক বিষয়ে আপনি এই ধরনের কন্টেন্ট আপলোড করতে পারবেন এই পেইজে ইউটিউব উদাহরন দিয়েছে যে, ফিমেইলদের ব্রেস্ট ক্যান্সার নিয়ে যদি কেউ ডকুমেন্টারী তৈরী করে তা আপলোড করতে পারবে কিন্তু ভিডিওটি এইজ রেস্ট্রিকটেড করে রাখতে হবে। মানে হল এই ভিডিওগুলো ১৮ বছর বয়সের কম বয়সীরা দেখতে পারবে না। তাবে এইজ রেস্ট্রিকটেড ভিডিওতে কোন এড সো করে না।
Harmful or dangerous content
YouTube ক্ষতিকর ও বিপদজনক কোন ভিডিও আপলোডের অনুমোদন করে না। অথ্যাত এমন কিছু ভিডিও যে ভিডিওগুলোতে কোন ব্যাক্তি বা সমাজের ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা আছে। এমন কিছু ভিডিও যা থেকে জঙ্গি, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বেড়ে যায়। যেমন কেউ যদি এমন একটা ভিডিও তৈরী করে যে কিভাবে বোমা বা গ্রেনেড তৈরী করা যায়, কিভাবে মাদক তৈরী করা যায়, চটকধার কোন গেমস নিয়ে ভিডিও তৈরী করে যা দেখে কারো ক্ষতি হতে পারে, বা এমন আকর্ষনীয় ভিডিও তৈরী করলেন যা দেখে শিশুদের, বৃদ্ধদের ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা আছে তা করা যাবে না।
1 Violent or graphic content
Violent or Graphic Content হল মারা-মারি, কাটা-কাটি খুন , হত্যার দৃশ্য, হিস্রাত্মক, এগুলোকে বুঝায়। অর্থ্যাত যেসব দৃশ্যে রক্ত বা ব্লাড সংশ্লিস্ট বিষয় আছে। যা দেখে লোকজন , শিশুরা অতংকিত হতে পারে। যেমন : কিছুদিন আগে আইএস নামে একটি জঙ্গি সংগঠন আমেরিকান এক সাংবাদিক কে জবাই করার একটা দৃশ্য তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছিল এবং তা অনেকেই ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করেছিল এবং এই ভিডিও আপলোড এর জন্য প্রত্যেকের চ্যানেলে কপিরাইট স্ট্রাইক এবং চ্যানেল সাসপেন্ড পর্যন্ত হয়েছি। শুধু মানুষ হত্যা না কোন পশু-পাখির হত্যার ভিডিও ও প্রকাশ করা যাবে না। যেমন গত কোরবানির ঈদে অনেকে গরু জবাই করার দৃশ্য ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করেছিল তার জন্য ও অনেকের চ্যানেলে স্ট্রাইক পেয়েছিল এবং চ্যানেলে সাসপেন্ড হয়েছিল। মোট কথা হল এমন কোন ভিডিও আপলোড করা যাবে না যেসকল ভিডিও গুলো দেখে ভয় বা অতংকিত হতে পারেন। অনেকেই বলতে পারেন এইসব দৃশ্য দেখে হয়ত আপনার আমার ভয় লাগে না। কিন্তু ইউটিউব এমন একটা কমিউনিটি যেখানে বৃদ্ধ, শিশু ও এই কমিউনিটির সাথে যুক্ত। এই সব দৃশ্য দেখে তারা হয়ত ভয় পাবে । তাই ইউটিউব এই ধরনের ভিডিও নিষিদ্ধ করেছে।
Copyright
কপি রাইট বিষয়টা অনেকের জানা। কপিরাইট অনেক বড় একটা কমিউনিটি গাইডলাইন রুল। সংক্ষিপ্ত ভাবে বলতে গেলে অন্যের কন্টেন্ট কপি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করা যাবে না। তার মানে শুধ আপনি একটা চ্যানেল থেকে ভিডিও ডাউনলোড করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করা বুঝায় না। যেমন : বাংলাদেশের বিখ্যাত একজন শিল্পির গানের অনুষ্ঠান বা স্টেজ শোতে আপনি অংশগ্রহন করতে গিয়েছেন এবং সেই অনুষ্ঠানের দৃশ্য আপনি ক্যামেরা বা মোবাইলে ধারন করেছেন তার আপলোড করে দিলেন আপনার চ্যানেলে। অনেকেই এইটাকে কপি-রাইট মনে করেন না। কিন্তু ইউটিউবের কাছে এইটাও কপিরাইট। কারন আপনি শুধু ভিডিও ধারন করলেন কিন্তু পারফরমেন্সটা আপনার না। অথবা এটা টিভি প্রোগ্রাম আপনি রেকর্ড করে চ্যানেলে আপলোড করেছেন তাও কপিরাইট। কারন ঐ প্রোগ্রামের ক্রাডিট আপনার না। তার মানে হল কনসার্ট, টিভি প্রোগ্রাম ইত্যাদি ভিডিও করে চ্যানেলে আপলোড করা যাবে না। ইউটিউব সব সময় চায় রিয়েল কন্টেন্ট অর্থ্যাত যে কন্টেন্টের একমাত্র ওনার বা পারফরমার আপনি এই ধরনের কন্টেন্ট আপলোড করতে পারবেন।
Hateful content
হেইটফুল কন্টেন্ট হল আপনার এমন একটা বক্তব্য যার দ্বারা কোন একটা জাতি, ধর্ম বা কোন একটি দেশের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ বা ব্যাঙ্গ করা বুঝায়। অথবা কোন একজন ব্যাক্তি আপনার বক্তব্যে কষ্ট পায়। এমন কন্টেন্ট আপলোড করা যাবে না। ইউটিউব সবসময় মুক্ত চিন্তা বা মুক্ত বক্তৃতায় বিশ্বাস করে কিন্তু তারপরও হেইটফুল কন্টেন্ট আপলোড করার অনুমতি দেয় না কারন ইউটিউবে অনেক ধর্মের বা বিভিন্ন জাতি, গোষ্ঠির লোকজন এই কমিউনিটিতে আছে। তাই সকল শ্রেনীর লোকজনকে ইউটিউব রেসফেক্ট করে হেইটফুল কন্টেন্ট অনুমোদন দেয় না। তবে সাবলীল ভাষায় ,অর্থবহ কোন বক্তব্য দিয়ে কোন দেশ, জাতি বা ধর্মের সমালোচনা করতে পারবেন যদি বক্তব্যে কোন অশ্লীল বা অশালীন কথা-বার্তা না থাকে। যেমন আপনি খুবই ভাল মানের একটা ভিডিও তৈরী করলেন । যে ভিডিওটি সবার জন্যই উপকারে আসবে। কিন্তু সেই ভিডিওতে দেখবেন ১০০ লাইক হলে অন্তত ৫টা হলেও ডিসলাইক পড়বে। এবং ৫০টা ভাল মন্তব্য হল ২টা হলে ভিডিও ভাল হয়নি এমন মন্তব্য আসবে। তাই আপনার পছন্দ আরেকজনের ভাল নাও লাগতে পারে বা আরেকজনের পছন্দ আপনার পছন্দ নাও হতে পারে। তাই গঠনমূলক সমালোচনা করতে পারবেন।
8 Threats
থ্রেটস হল কোন ভিডিওতে কাউকে হুমকি দেওয়া। মানে হল কেউ কোন ভিডিও তৈরী করল এবং কোন ব্যাক্তি , গ্রুপ বা একটা কমিউনিটিকে হত্যা , শারিরিক, মানসিক হেরেসমেন্ট এর হুমকি দিয়ে থাকলে এই সব ভিডিও আপলোড করা যাবে না।
Spam, misleading metadata, and scams
2. হল খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং অনেক বাড় একটা কমিউনিটি গাইডলাইন রুল। শুধুমাত্র স্প্যাম মিসলেডিং মেটাডাটা নিয়ে আমার চ্যানেলে একটা ভিডিও আছে দেখে নিতে পারেন। তাও এ বিষয় নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করছি। স্প্যাম হল একই কাজ বারবার করা যেমন আপনি একটা ভিডিও লিংক বার বার এখানে সেখানে শেয়ার করছেন যা সবার কাছে পছন্দ না। যেমন একটা ট্রাভেলিং ভিডিওতে বান্দরবন কি কি দেখার আছে তা নিয়ে আলোচনা করছে কিন্তু কমেন্টে আপনি আপনার ইউটিউব নিয়ে তৈরী করা ভিডিও লিংক পোষ্ট করছেন বা সবাই মন্তব্য করছে কিভাবে ঢাকা থেকে বান্দরবন যাবেন কিন্তু আপনি মন্তব্য করছেন ইউটিউবে কিভাবে আর্ন করবেন আমার ভিডিওটি দেখুন। এই ধরনের কাজকেই বলে স্প্যাম। আর মিসলেডিং মেটাডাটা স্প্যামিং এরই একটা অংশ যেমন, আপনি অন্যের টাইটেল,ডেসক্রিপশন বা ট্যাগ কপি আপনার ভিডিওতে বসিয়েছেন। বা আপনি এমন একটা টাইটেল দিলেন যা আপনার ভিডিও টপিকসের বাইরে। ডেসক্রিপশনে ট্যাগগুলো বসিয়ে দিলেন এইটাও মিসলেডিং মেটা ডাটা। ট্যাগগুলো আপনি ডেসক্রিপশনে িইউজ করতে পারবেন কিন্তু তা Sentence আকারে ইউজ করতে হবে। আর Scam হল কাউকে লোভ দেখানো বা কাউকে লোভ দিখিয়ে আপনার ভিডিওটি দেখানো। অর্থ্যাত কিছু ভিডিও টাইটেলে দেখা যায় কিভাবে আপনি প্রতি সপ্তাহে ১০০০ ডলার আর্ন করবেন কিন্তু ভিডিওতে দেখা গিয়েছে সে আপওয়ার্কে কিভাবে রেজিস্ট্রেশন করা হয় তা নিয়ে আলোচনা করছে বা এমন আকর্ষনিয় টাম্বনেল ইউজ করছে যা নিয়ে আসলে আপনার ভিডিওতে কোন আলোচনা নেই এগুলোই হল স্কেম। আর Spam, misleading metadata, and scams এর কারনেই বেশীরভাগ চ্যানেল সাসপেন্ড হয়।
<<-----------------Add Video---------------------->>
তাই সবাই রিয়েল ভাবে কাজ করুন। যারা ইউটিউব কে প্রফেশন হিসেবে দেখতে চান তারা সবার আগে যে বিষয়টা চিন্তা করবেন তা হল আপনি যে বিষয়টা আপনি খুবই ভাল জানেন তা নিয়ে ভিডিও তৈরী করুন। এবং ধৈর্য ধরে কাজ করতে থাকুন। কারন আজ যারাই বড় বড় ইউটিউবার তার এক, দুইদিন, এক, দুইমাসে এত বড় পর্যায়ে আসে নাই। সবাই অনেক কষ্ট করে বছরের পর বছর কাজ করে এই পর্যায়ে এসেছে। সবার প্রতি শুভ কামনার রইল।
খুব সুন্দর লেখা, ইউটিউব কমিউনিটি গাইডলাইন নিয়ে আমিও লিখেছিলাম। সব ইউটিউবারদেরই এটা মেনে চলা উচিত।
ReplyDeleteThanks Boss
ReplyDelete